Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

ভবিষৎ পরিকল্পনা

 

আগামী ৫বছরের সম্ভাব্য উন্নয়নের পরিকল্পনা প্রণয়ন

 

  1. উন্নত কৃষি প্রযুক্তি যেমন- ভালবীজ, সুষম সার ব্যবহার, সুষ্ঠু পানি ব্যবস্থাপনা এবং পরিবেশ বান্ধব বালাই ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ধানের উৎপাদন ৫% বৃদ্ধি।
  2. ধানের আবাদী এলাকা বৃষ্টি নির্ভর অাউশ ধানের আবাদ বর্তমান ১৩৫৬ হেঃ এর স্থলে ২৫০০ হেঃ উন্নীত করণ।
  3. পানি সাশ্রয়ী ফসল ভূট্টার আবাদ বর্তমানে ৪৭ হেঃ এর স্থলে ৫০০ হেঃ উন্নীত করণ।
  4. সবজি চাষাবাদের ক্ষেত্রে উন্নত জাত ব্যবহার এবং অনান্য উন্নত প্রযুক্তি ব্যবস্থার ফলে বর্তমান হেক্টর প্রতি ১৯.৫০ মে.টন থেকে ২২.০ মে.টনে উন্নীত করণ।
  5. জেলার সমগ্র সবজি চাষ এলাকাকে নিরাপদ সবজি চাষের আওতায় নিয়ে আসা।
  6. বিভিন্ন সবজি যেমন স্যালারী, বাঞ্চিং, ব্রোকলী এবং ক্যাপসিকামসহ অন্যান্য উচ্চ মূল্যের সবজির আবাদ বৃদ্ধি করে বিদেশে রপ্তানীর সুযোগ সৃষ্টি করা।
  7. জেলায় কৃষকদেরকে লেবুজাতীয় ফল বিশেষ করে মাল্টা চাষে উদ্বুদ্ধ করা এবং ইতোমধ্যে স্থাপিত মাল্টা বাগানগুলোকে উন্নত পরিচর্যার মাধ্যমে ফলবান করা। যাতে করে জেলার চাদিা পূরন সহ অন্যত্র সরবরাহ করা যায়। ফলে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্র সাশ্রয় হবে।
  8. সারা বৎসর ব্যাপী ফল উৎপাদনের জন্য উপযুক্ত জাতের ফল বাগান স্থাপন পূর্বক সারা বৎসর ফলের প্রাপ্যতা বৃদ্ধি করে পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করন।
  9. জেলার প্রধান ফল কাঁঠাল, লিচু সহ অন্যান্য ফলের চাষাবাদ ও উৎপাদনের আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি প্রয়োগকরে হেক্টর প্রতি ফলন বৃদ্ধির পাশাপাশি ফলের গুনগতমান উন্নত করা এবং ফল প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সংরক্ষণের জন্য বেসরকারী প্রতিষ্ঠানকে উৎসাহিতকরন।
  10. সরিষা জমিতে এবং লিচু বাগানে মৌ-বাক্স স্থাপন করে মধু উৎপাদন বৃদ্ধিকরন।
  11. বোরো-পতিত-পতিত শস্য বিন্যাসক্রমে সরিষা-বোরো-পতিত শস্যবিন্যাস প্রবর্তন করে ১৫০০ হেক্টর এক ফসলী জমিকে দুই ফসলী জমিতে রুপান্তর এবং বোরো-পতিত-রোপা আমন শস্য বিন্যাস ক্রমে সরিষা-বোরো-রোপাআমন শস্য বিন্যাস প্রবর্তন করে ২০০০ হেঃ দুইফসলী জমিকে তিন ফসলী জমিতে রুপান্তর করন।
  1.  ভূগর্ভস্থ পানির ওপর চাপ কমানো এবং ভূউপরিস্থ পানি ব্যবহার করে ক্ষুদ্র সেচ পরিচালনায় নব উদ্ভাবিত সৌর শক্তি চালিত পাত কুয়ার ব্যবহার। ড্রিপ ইরিগেশন ব্যবহার করে সবজি ও ফল বাগানে সেচ প্রদানের মাধ্যমে সেচ পানির পরিবহণ অপচয় ও মাঠ অপচয় কমানো। কৃষি যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে ফসল উৎপাদনের সাথে সংশ্লিষ্ট সকল খরচ কমানো এবং পোস্ট হারভেস্ট লস কমানো।